ড্রাইভিং লাইসেন্স
শিক্ষানবীশ বা লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স ফমর কি ভাবে পূরণ করব? (দ্বিতীয় অংশ : ডাক্তারি সনদ বা মেডিক্যাল সার্টিফিকেট)
দ্বিতীয় অংশ (ডাক্তারি সনদ বা মেডিক্যাল সার্টিফিকেট)
ডাক্তারি সনদ বা মেডিক্যাল সার্টিফিকেট কি?
ডাক্তারি সনদ বা মেডিক্যাল সার্টিফিকেট হচ্ছে এমন একটি সনদ বা সার্টিফিকেট যাতে একজন নিবন্ধিত বা রেজিস্টার্ড ডাক্তার আপনার স্বাস্থ্যগত অবস্থার সনদ প্রদান করেন।
নিবন্ধিত বা রেজিস্টার্ড ডাক্তার কে এবং তাকে কোথায় পাব?
সরকারী নিয়ম অনুযায়ী ডাক্তারি পাশ করার পর একজন ডাক্তার-কে রোগী দেখার জন্য নির্ধারিত পদ্ধতিতে নিবন্ধিত হতে হয়। শুধু মাত্র নিবন্ধিত ডাক্তারগণ রোগী দেখার পর ব্যবস্থাপত্র বা প্রেসক্রিপশন দিতে পারেন। আপনার আশে পাশে যে সকল ডাক্তার সরকারি ভাবে নিবন্ধিত তাদের কাছ থেকে এ সনদে স্বাক্ষর ও সিল নিতে পারেন। তবে প্রথমে জেনে নিন তার ডাক্তারি নিবন্ধন নাম্বার আছে কি না।
ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য মেডিক্যাল সার্টিফিকেট পূরণ:
ক্রমিক নং ১ এ আপনার বয়স লিখেতে হবে।
ক্রমিক নং ২(ক)-তে আপনার "দৃষ্টি শক্তির কোন ত্রুটি নেই” অথবা “দৃষ্টি শক্তির ত্রুটি আছে কিন্তু চশমা দ্বারা সঠিক করা হয়েছে" কথাটি লিখেতে হবে।
ক্রমিক নং ২(খ)-তে আপনি সহজে সবুজ ও লাল রং চিহ্নিত করতে পারেন কি না তা লিখতে হবে।
ক্রমিক নং ২(গ)-তে রাতকানা রোগে ভুগছেন কি না তা লিখতে হবে।
ক্রমিক নং ২(ঘ)-তে আপনার কোন বধিরতা রোগে ভুগছেন কি না অর্থাৎ কানে শুনতে অসুবিধে আছে কি না তা উলে।লখ করতে হবে।
ক্রমিক নং ৩: আপনার শরীরে এমন কোন অঙ্গহানি আছে কি না যা মোটরযান চালাতে অসুবিধে সৃষ্টি করে তা ক্রমিক নং ৩ এ লিখতে হবে। [তবে শারীরিক প্রতিবন্ধীগণ নির্ধারিত পদ্ধতিতে বিশেষভাবে মোডিফাইড মোটরযান চালনার ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে পারেন।]
ক্রমিক নং ৪: আবেদনকারীর মদ বা ড্রাগ আসক্তি আছে কি না তা লিখতে হবে।
ক্রমিক নং ৫: আবেদনকারীর দৃষ্টি শক্তি সাধারণভাবে সঠিক আছে কি না তা লিখতে হবে।
ক্রমিক নং ৬: আবেদনকারীর সনাক্তকরণ চিহ্ন যেমন জন্ম দাগ বা লক্ষণীয় কাটা দাগ ইত্যাদি থাকলে তা উল্লেখ করতে হবে।
উপরের প্রত্যয়নের অংশে আবেদনকারীর নাম লিখতে হবে।
স্বাক্ষর অংশে ডাক্তারের স্বাক্ষর, নামে অংশে ডাক্তারের নাম এবং রেজিঃ নং অংশে ডাক্তারের রেজিস্ট্রেশন নাম্বার লিখতে হবে এবং ছবির ঘরে একটি পাসপোর্ট সাইজের রঙ্গিন ছবি দিতে হবে।
বি:দ্র: কোন ধাপ বুঝতে অসুবিধা হলে বা এ ধাপগুলোর মধ্যে কোন অসংগতি দেখা দিলে দয়া করে নিচে কমেন্ট করুন।
ডাক্তারি সনদ বা মেডিক্যাল সার্টিফিকেট হচ্ছে এমন একটি সনদ বা সার্টিফিকেট যাতে একজন নিবন্ধিত বা রেজিস্টার্ড ডাক্তার আপনার স্বাস্থ্যগত অবস্থার সনদ প্রদান করেন।
নিবন্ধিত বা রেজিস্টার্ড ডাক্তার কে এবং তাকে কোথায় পাব?
সরকারী নিয়ম অনুযায়ী ডাক্তারি পাশ করার পর একজন ডাক্তার-কে রোগী দেখার জন্য নির্ধারিত পদ্ধতিতে নিবন্ধিত হতে হয়। শুধু মাত্র নিবন্ধিত ডাক্তারগণ রোগী দেখার পর ব্যবস্থাপত্র বা প্রেসক্রিপশন দিতে পারেন। আপনার আশে পাশে যে সকল ডাক্তার সরকারি ভাবে নিবন্ধিত তাদের কাছ থেকে এ সনদে স্বাক্ষর ও সিল নিতে পারেন। তবে প্রথমে জেনে নিন তার ডাক্তারি নিবন্ধন নাম্বার আছে কি না।
ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য মেডিক্যাল সার্টিফিকেট পূরণ:
ক্রমিক নং ১ এ আপনার বয়স লিখেতে হবে।
ক্রমিক নং ২(ক)-তে আপনার "দৃষ্টি শক্তির কোন ত্রুটি নেই” অথবা “দৃষ্টি শক্তির ত্রুটি আছে কিন্তু চশমা দ্বারা সঠিক করা হয়েছে" কথাটি লিখেতে হবে।
ক্রমিক নং ২(খ)-তে আপনি সহজে সবুজ ও লাল রং চিহ্নিত করতে পারেন কি না তা লিখতে হবে।
ক্রমিক নং ২(গ)-তে রাতকানা রোগে ভুগছেন কি না তা লিখতে হবে।
ক্রমিক নং ২(ঘ)-তে আপনার কোন বধিরতা রোগে ভুগছেন কি না অর্থাৎ কানে শুনতে অসুবিধে আছে কি না তা উলে।লখ করতে হবে।
ক্রমিক নং ৩: আপনার শরীরে এমন কোন অঙ্গহানি আছে কি না যা মোটরযান চালাতে অসুবিধে সৃষ্টি করে তা ক্রমিক নং ৩ এ লিখতে হবে। [তবে শারীরিক প্রতিবন্ধীগণ নির্ধারিত পদ্ধতিতে বিশেষভাবে মোডিফাইড মোটরযান চালনার ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে পারেন।]
ক্রমিক নং ৪: আবেদনকারীর মদ বা ড্রাগ আসক্তি আছে কি না তা লিখতে হবে।
ক্রমিক নং ৫: আবেদনকারীর দৃষ্টি শক্তি সাধারণভাবে সঠিক আছে কি না তা লিখতে হবে।
ক্রমিক নং ৬: আবেদনকারীর সনাক্তকরণ চিহ্ন যেমন জন্ম দাগ বা লক্ষণীয় কাটা দাগ ইত্যাদি থাকলে তা উল্লেখ করতে হবে।
উপরের প্রত্যয়নের অংশে আবেদনকারীর নাম লিখতে হবে।
স্বাক্ষর অংশে ডাক্তারের স্বাক্ষর, নামে অংশে ডাক্তারের নাম এবং রেজিঃ নং অংশে ডাক্তারের রেজিস্ট্রেশন নাম্বার লিখতে হবে এবং ছবির ঘরে একটি পাসপোর্ট সাইজের রঙ্গিন ছবি দিতে হবে।
- স্মার্ট কার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্সের ফরম করার প্রক্রিয়া।
- ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য অবেদন করার প্রক্রিয়া।
বি:দ্র: কোন ধাপ বুঝতে অসুবিধা হলে বা এ ধাপগুলোর মধ্যে কোন অসংগতি দেখা দিলে দয়া করে নিচে কমেন্ট করুন।
No comments:
Post a Comment